বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের লক্ষাধিক টাকা ইনকাম বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, সময় প্রতিবেদনের পক্ষ থেকে বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা সম্পর্কে আলোচনা করব। বজ্রপাতের নিরাপত্তা সহ বজ্রপাতের দেশ কোনটি? কত ডিগ্রি তাপমাত্রা এই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা ও সঠিক নিয়ম কানুন কিভাবে পাবেন। বজ্রপাতের সময় কোন দেশে ভ্রমণ না যাওয়া ভালো। বজ্রপাতের কারণ কি এ সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আপনাদেরকে জানিয়ে দেব। যাতে আপনারা সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন।
সূচিপত্রঃ বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে তালিকা দেওয়া হল
বজ্রপাতের দেশ কোনটি
বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা লিস্টের প্রথম দিকেই আলোচনা করব বজ্রপাতের দেশ কোনটি। পৃথিবীর সবচেয়ে কোন দেশে বেশি বজ্রপাত হয়। তা কি আপনি জানেন।
বজ্রপাতের দেশ কোনটি এই কথাটি আমরা সকলেই জানতে চাই। মূলত বজ্রপাতের দেশ হলো ভুটান। ভুটানে প্রচুর পরিমাণে বজ্রপাত হয়। এ দেশ কে আবার বজ্রপাত ড্রাগন বলা হয়। এদেশে ব্যাপক পরিমাণে বজ্রপাত হয়। যে সকল কারণে এদেশের নাগরিকেরা খুবই আতঙ্ক হয়ে থাকে। বজ্রপাত কতটা ভয়ংকার জেনে থাকবেন। ভুটানে এত বজ্রপাত হয় যা পৃথিবীর ইতিহাসে খুবই বিরল ও বিশাল বহুল। সেক্ষেত্রে এখানের মানুষগুলো খুবই চিন্তিত তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে। ভুটানের এই সকল দিক দিয়ে তারা তাদের দেশকে আরও উন্নতর দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার প্রচেষ্টা চালাচছে।
বজ্রপাতের দেশ কোনটি এই বিষয়টি নিয়ে একটু আগে আলোচনা করলাম। তবে যত দিন যাচ্ছে ততো তারা তাদের দেশকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছে। তারা সব সময় এ সকল কাজে নিয়োজিত। আপনি যেমন আপনার দেশ কে ভালোবাসেন। তারাও তাদের দেশকে খুব ভালোবাসে। ভুটানের মত আপনার দেশেও যদি এমন বজ্রপাত হয়। তাহলে আপনি কতটা আতঙ্কে থাকবেন বুঝতে পারছেন। একজন মানুষ আতঙ্কে থাকা স্বাভাবিক বিষয়। যদি ঝড় বৃষ্টির সাথে সাথে আপনার ঘরবাড়ি ভেঙ্গে চুরে যায়। তারপর যদি বজ্রপাত হওয়া সম্ভব থাকে। তাহলে আপনি কতটা আতঙ্কে থাকবেন বুঝতে পারছেন।
আরো পড়ুনঃ বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে
ভুটান সম্পর্কে বলতে শুনলেই বজ্রপাতের দেশ কোনটি?এই কথাটি সর্বপ্রথম মনে পড়ে যায়। ভূটানে বিশাল পরিমাণ বজ্রপাত হয়। যে সেখানে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এখানের মানুষ জন এত পরিমাণ আতংকে থাকে যেটা বলে বোঝানোর ভাষা নয়। তবে এ সকল ক্ষেত্রে তারা প্রতিরোধ ক্ষমতা চালিয়ে যাচ্ছে দিন দিন। তারা তাদের দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে। ভুটান এমন একটি দেশ যেখানে কোন মানুষ ঝড় বর্ষার সময় ভ্রমণ করতে যেতে চায়না। ভুটানে গিয়ে যদি বজ্রপাতের মত কোন একটা বিপদের আশঙ্কা হয়ে থাকে। এজন্য আপনিও এ সকল দিক দিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন।
বজ্রপাতের তাপমাত্রা কত
বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা তালিকার বজ্রপাতের তাপমাত্রা কত এ সম্পর্কে জানতে পারবেন। বজ্রপাতের তাপমাত্রা কত ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়।
বজ্রপাতের তাপমাত্রা কত ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে। মূলত যখন বজ্রপাত হয় তখন বজ্রপাতের তাপমাত্রা ৩০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়। এই তাপমাত্রা টা একটা বিশাল ব্যাপার হয়ে ওঠে। তিন হাজার সেলসিয়াস কিন্তু কম নয়। আমাদের বাংলাদেশ বজ্রপাত হয় কম। তবে সে সকল ক্ষেত্রে তাপমাত্রা অনুযায়ী প্রচুর হারে সেখানে বজ্রপাত সৃষ্টি হয়। এই বজ্রপাত গুলো খুবই ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে। এই বজ্রপাতের কারণে যেকোনো মানুষের প্রাণ হারিয়েও যেতে পারে। ভূটানে বজ্রপাতের ডিগ্রি সেলসিয়াস একটু বেশি। এই দিক থেকে ও তাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়।
বজ্রপাতের তাপমাত্রা সম্পর্কে আপনি নিশ্চয়ই জানলেন। বজ্রপাত যখন হয় তখন মনে হয় যেন পৃথিবী ভেঙে যাচ্ছে। আপনার আশে পাশে টুকটাক বজ্রপাত হতে পারে। এই বজ্রপাতের মূলত হয় বিশেষ করে বর্ষাকালে। এই বজ্রপাত হওয়ার সময় নিশ্চয়ই আপনি খুবই আতঙ্কে থাকেন। বজ্রপাত হওয়ার সময় যে কোন মানুষ খুবই ভয় পেতে পারেন এটা একটা স্বাভাবিক বিষয়। সেগুলোর ক্ষেত্রে ভুটান থেকে আমাদের দেশ অনেক ভালো রয়েছে। আবার এই বজ্রপাত নিয়ে তারা বিভিন্ন সৃষ্টির দিক দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। নিশ্চয়ই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। সেই সকল বিষয় পর্যন্ত পড়তে নিচের দিকে ভিজিট করুন।
বজ্রপাতের তাপমাত্রা কত ডিগ্রী সেলসিয়া হতে পারে। সে সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়ে গিয়েছে। আমাদের দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ডিগ্রি ৪০ থেকে ৫০। এই চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আমরা খুব আতঙ্কে থাকি। তাছাড়াও গরমে সেদ্ধ মত হয়ে যায়। আর বজ্রপাতের সময় ৩০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা যেটা আমাদেরকে সহ্য করা অসম্ভব। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ভুটানের মানুষ গুলো কিভাবে বেঁচে থাকে। তাদের দেশে এত পরিমান বজ্রপাত হয় যে ইতিহাস ও সাক্ষী হয়ে গিয়েছে। এ সকল দিক দিয়ে ভুটানকে বজ্রপাত ড্রাগন বলা হয়।
বজ্রপাতে দোয়া
বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা তালিকার মধ্য বজ্রপাতের দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখন খুব বেশি বজ্রপাত হবে। তখন আপনি কি দোয়া পড়বেন।
বজ্রপাতে দোয়া সম্পর্কে আপনি হয়তো জানতে চাচ্ছেন। তবে আমি আপনাকে বজ্রপাত প্রতিরোধ করার কিছু করণীয় সম্পর্কে বলছি। বজ্রপাতের সময় ফ্রিজ টিভি ও মোবাইল ফোন বন্ধ রাখতে হবে। বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সকল লাইন বন্ধ রাখতে হবে। বজ্রপাতের সময় যদি শুয়ে থাকেন তাহলে উঠে বসতে হবে। তখন বেশি বেশি করে আল্লাহ তাআলা কি স্মরণ করতে হবে। আল্লাহকে স্মরণ করে আপনি যে দোয়া পারেন পড়তে থাকবেন। বিশেষ করে শয়তান তাড়ানোর যে সকল দোয়া আছে সেগুলো পাঠ করবেন। বজ্রপাতের সময় যদি শয়তান আপনার ধারে না আসতে পারে তাহলে বজ্রপতের সময় শয়তান আপনার ধারে আসবে না।
বজ্রপাতের দোয়া সম্পর্কে উপরে প্রেক্ষাপটে আলোচনা করলাম। শুধু কি দোয়া পড়লেই হবে তা নয়। আপনার বাড়িতে ফ্রিজ টিভি তথা ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলো বন্ধ রাখতে হবে। বজ্রপাতের সাথে ইলেকট্রিকের একটি ভালো মিল পাওয়া যায়। এজন্য ইলেকট্রনিকের ক্ষেত্রে বজ্রপাত খুব দ্রুত ধরতে পারে। এই পদক্ষেপে আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার বাড়ির সকল ইলেকট্রিক ডিভাইস গুলো বন্ধ করে রাখতে হবে। যাতে করে আপনার বাড়িতে বজ্রপাত না হয়। বজ্রপাতের সময় আপনি বেশি বেশি করে দোয়া পাঠ করবেন। আমি আগেই বলেছি বেশি বেশি করে শয়তান তাড়ানোর দোয়া পাঠ করবেন।
বজ্রপাতের দোয়া বিষয়ে আপনি সুস্পষ্ট ভাবে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন। তবে সর্বক্ষেত্রে আপনাকে ভালোভাবে থাকতে হবে। বিশেষ করে আপনার বাড়িতে সকল মোবাইল ফোন অফ করে রাখবেন। মোবাইল ফোনের যে নেটওয়ার্ক আছে। এই নেটওয়ার্ক বেশি অসুবিধা করে। এজন্য বজ্রপাতের সময় সর্বপ্রথম আপনার মোবাইল ফোন গুলো বন্ধ রাখবেন। বিশেষ দৃষ্টিতে আপনি আপনার মোবাইল ফোন গুলো বন্ধ রাখবেন। মোবাইল বন্ধ রেখে দোয়া কালাম গুলো সহি শুদ্ধ ভাবে পাঠ করবেন। আপনি বলতে পারেন তাহলে কি দোয়া পাঠ করব। আপনার যে সকল দোয়া গুলো মুখস্থ আছে সেই সকল দোয়া করে পাঠ করতে থাকবেন।
বজ্রপাতের উপকারিতা
বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা মাধ্যম দিয়ে বজ্রপাতের উপকারিতা সম্পর্কে একটু আলোচনা করছি।
বজ্রপাতের উপকারিতা হয় কিনা? অবশ্যই বজ্রপাতের উপকারিতা হয়। যখন বজ্রপাত হয় তখন মাটির সাথে মিশে অক্সিজেনের সাথে নাইট্রোজেন মিশে নাইট্রো অক্সাইড তৈরি করে। এটা খুব একটি ভালো প্রক্রিয়ার মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। বজ্রপাত শুধু যে ক্ষতির দিক তা নয় এগুলো আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রেও খুবই উপকার করে। আমি এতক্ষণ আলোচনার মাধ্যম দিয়ে বলে এসেছি। বজ্রপাত খুব একটি ক্ষতির দৃষ্টিপাত। তবে আবার বজ্রপাত না হলে পৃথিবী বিমুখে পড়ে যাবে। তাহলে আমরা সকল দিক দিয়ে বুঝতে পেরেছি। বজ্রপাত আমাদের ক্ষতি এবং ভালো-মন্দ উভয়।
বজ্রপাতের উপকারিতা সম্পর্কে একটু উপরে আলোচনা করলাম। এবার আপনি জানতে পারবেন বজ্রপাত আর কি কি উপকার করে। সঠিকভাবে ধারণা লাভ না করলেও এতটুকুই জানি। বজ্রপাত কারেন্ট তৈরিতে সাহায্য করে। আর আমরা জানি কারেন তৈরিতে আমাদের জীবনে কতটা ভূমিকা পালন করে। ডিজিটাল জামানায় কারেন্ট ছাড়া আমরা খুবই অসহায়। এজন্য কারেন্টের ভূমিকা আমাদের খুবই প্রয়োজন। তাহলে একটু ভাবুন এই বজ্রপাত কারেন্ট তৈরিতে সাহায্য করে। আমি আগেই বলেছি আমাদের ভালো এবং মন্দ সমর্থন করে। তবে বজ্রপাতের সময় সতর্কতা অবলম্বন নিশ্চই করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কোরআন সম্পর্কে অজানা তথ্য
বজ্রপাতের উপকারিতা সম্পর্কে নিশ্চয়ই বললাম। একদিকে বজ্রপাতে নাইট্রো অক্সিজেন হচ্ছে। অন্যদিকে সেই একই বজ্রপাতের মাধ্যমে কারেন্ট তৈরি করা হচ্ছে। বজ্রপাত যেমনি আমাদের হুমকির মতো মুখে ঠেলে দেয়। ঠিক তেমনি ভাবে সেই একই বজ্রপাত আমাদের জীবনে চলাচল করার সবচেয়ে বড় মাধ্যমটি তৈরি করে দিয়ে যাচ্ছে। বজ্রপাতের সময় বিশেষ করে আমরা দোয়া কালাম পড়বো। যেন কোন কারনে আমাদের কোন ক্ষতি না হয়। তবে সর্বক্ষেত্রে একটা কথা মনে রাখবেন। আল্লাহ যাই করে ভালোর জন্যই করে। বজ্রপাত আমাদের উপকার করে বলে আমাদেরকে অসতর্কতা ভাবে থাকলে হবে না। যদি আমরা অসতর্কতা ভাবে থাকি তাহলে আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
বজ্রপাতের কারণ শেষ কথা
বজ্রপাতের সময় সঠিক নিরাপত্তা বিষয়বস্তু তুলে ধরি তাহলে সবকিছু কথা শেষ। এবার সর্ব লাস্টে বজ্রপাতের কারণ শেষ কথা সম্পর্কে একটু বিস্তারিত তুলে ধরছি।
আপনি যদি বজ্রপাতের কারণ শেষ কথা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক রূপে জানতে চান। তাহলে বলতে পারি বজ্রপাতের মূল কারণ হচ্ছে বিশেষভাবে পৃথিবীর উচু ও মধ্যবর্তী স্থান গুলোতে হতে পারে। বৈজ্ঞানিক রূপে বিদ্যুৎ চমকানো বজ্রপাতের কথা উল্লেখ করলে দেখা যায়। তাপমাত্রা বিভিন্ন অঞ্চলে কম বেশি হওয়ার কারণে একটা উল্টাপাল্টা প্রেক্ষাপট পড়ে যায়। আর এমনই প্রেক্ষাপট পড়ার কারণে বজ্রপাতের সৃষ্টি হয়। তাহলে ঠিকভাবে বজ্রপাতের মূল কথাটা জানতে পেরেছেন। বজ্রপাতের বৈজ্ঞানিক রূপে আরও কিছু কারণ রয়েছে সেগুলো তুলে ধরলাম না।
বজ্রপাতের কারণ শেষ কথা সম্পর্কে ইসলামিক রূপে যদি বলা যায়। মহান রাব্বুল আলামিন কাফেরদেরকে বজ্রপাতের মাধ্যমে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বিশেষ প্র্রাক্ষা বটে ও বিভিন্ন উপায়ে কাফের আর মুনাফিকদের হুঁশিয়ারি দিয়ে গিয়েছেন। বিশেষভাবে মানুষেরা যখন অন্যায় কাজকর্ম করে। তখন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বেশি বেশি করে বজ্রপাত সৃষ্টি করে। তবে ইসলামিক দৃষ্টিতে আরো কিছু কারণ রয়েছে। সময় সংক্ষেপে এজন্য সকল কথাগুলো সুস্পষ্ট ভাবে বলতে পারছি না। তবে বিশেষ প্রেক্ষাপটে বজ্রপাতের সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম দোয়া করতেন।
বজ্রপাতের কারণ শেষ কথা সম্পর্কে আলোচনা করলাম। শুধু তাই নয় আজকের আর্টিকেলটা আলোচনা করার শেষ পথে। সময় প্রতিবেদনের সকল পাঠক আপনারা সকল আর্টিকেল পড়ে। আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করেন। আমাদের পোষ্টের মাধ্য কোন ভুল ভ্রান্তি হলে। আমাদেরকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনাদের জন্য আর কি কি আর্টিকেল নিয়ে আসতে পারি। কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দিবেন। আর সর্বদা বজ্রপাত থেকে একটু দূরে থাকবেন। বজ্রপাতের সময় দোয়া কালাম পাঠ করবেন। আল্লাহ আপনাকে আমাকে বজ্রপাত থেকে হেফাজত করুক।
সকল সমস্যার সমাধান হলো নামাজ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url