বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা

কোরআন সম্পর্কে অজানা তথ্য বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম √ আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। সময় প্রতিবেদনের সকল পাঠকদের কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা সম্পর্কে আজ কিছু বিষয় তুলে ধরবো। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জীবনী নিয়ে।

বিশ্ব-নবীর-জীবনী-সংক্ষিপ্ত-রূপে-বর্ণনা

বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা সম্পর্কে তুলে ধরার চেষ্টা করব। তাছাড়াও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার নবুয়াত প্রাপ্তির বিষয় তুলে ধরব। আরো থাকছে কোন নবী কত বছর বেঁচে ছিলেন। 

সূচিপত্র: বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা দেওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকা 

হযরত মুহাম্মদ সা: কত সালে জন্মগ্রহণ করেন

আল্লাহর অশেষ নেয়ামতে সৃষ্টি জগতের উসিলা হিসেবে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কার বুকে জন্মগ্রহণ করেন। ঈসা পূর্ব ৫৭০ সালে পৃথিবীকে আলোকিত করার উদ্দেশ্যে জন্মগ্রহণ করেন। তখন পুরো পৃথিবী অন্ধকারে ছেয়ে ছিল অন্যায় কাজে। পুরো পৃথিবীতে তো তখন অশান্তিতে ভরা ছিল। আর সেই সকল অন্যায় কাজকে ধ্বংস করার উপলক্ষে। আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেন। হযরত মুহাম্মদ সা: কত সালে জন্মগ্রহণ করেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন। এজন্য হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জন্ম তারিখ আমাদের কাছে খুবই স্মরণীয় একটি দিন। 

আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং শিখে লাক্ষাধিক টাকা ইনকাম 

যখন মক্কা নগরী আঁধারে তলিয়ে গিয়েছিল। তাছাড়াও তখন পুরো পৃথিবী অন্ধকারে এসে গিয়েছিল। ঠিক তখনই আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এই পৃথিবীতে আগমন করেন। তিনি এমন একজন মানুষ কখনো মিথ্যা কথা বলেননি। হযরত মুহাম্মদ সা: কত সালে জন্মগ্রহণ করেন। সেই বিষয় নিয়ে উপরোক্ত বিষয় আলোচনা করেছি। এজন্য সেখানকার মানুষজন তাকে আল আমিন উপাধি দিয়েছিল। আল আমিন তথা বিশ্বাস। সবাই আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খুবই বিশ্বাস করতেন। এই বিশ্বাসের মূল কারণ আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবনে কখনোই মিথ্যা কথা বলেননি। 

হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছরে বিয়ে করেন 

হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছর বছরে বিয়ে করেন। তা নিয়ে বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো 

হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছরে বিয়ে করেন। অনেকেই জানতে চেয়েছেন। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম ২৫ বছর বয়সে বিয়ে করেন। তিনি সর্বদা ছিলেন একজন সত্যবাদী যুবক। তিনি সর্বদা আলোর পথ খুঁজতেন। মানুষকে ভুল ভ্রান্ত পথ থেকে সঠিক পথে নিয়ে আসার চিন্তা ভাবনা করতেন। তার বিয়ে করার ক্ষেত্রে খাদিজা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু আগে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তখন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেন। তারপর গুরুজনদের পরামর্শে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়ে যায়। 

আমাদের সমাজে এখন বিয়ে করাটা এখন বড় একটি কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষভাবে যৌতুক বা দেনমোহর ধারিত লেনদেনের বিষয়গুলো জটিল করে তুলেছে। প্রাপ্ত বয়স হলে বিয়ে করা সুন্নত। তাছাড়াও প্রাপ্ত বয়সে বিয়ে করলে সকল সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। সমাজ থেকে অন্যায় কাজ কমে যায়। এ সকল বিষয়ে উপলব্ধ করে আমাদের প্রাপ্ত বয়স হলে বিয়ে করে নেওয়া উচিত। যেহেতু বিয়ে করা একটি সুন্নত কাজ। তাছাড়া সমাজের বিয়ের ভূমিকার বিশেষ গুরুত্ব সহকারে কাজ করে। আর বিয়ে করলে সে খুব দ্রুত ধনী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছরে বিয়ে করেন ও তার বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা বুঝতে পেরেছেন। 

কত সালে মোহাম্মদ সা: নবুওয়াত প্রাপ্ত হন 

বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা আর একটা টপিক হল কত সালে মোহাম্মদ সা: নবুওয়াত প্রাপ্ত হন। কত সালে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুওয়াত প্রাপ্ত হন। সেই বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। 

কত সালে মোহাম্মদ সা: নবুওয়াত প্রাপ্ত হন, প্রথম কলা ৬১০ সালে। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম তার ওপরে নবুওয়াত তথা কিতাব নাযিল হয়। এই গোটা পৃথিবীর অন্ধকার কে আলোকিত করার লক্ষ্যে কোরআন নাজিল হয়। তখন থেকেই সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার নবুওয়াত প্রাপ্তির সময়কাল বলা হয়। এই নবুয়াত প্রাপ্তি কাল সময়কে বহু মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছে। এই দিন থেকে স্মরণীয় রাখতে আমরা এবাদাত বন্দেগি করে থাকে। তিনি এমন একজন নবী ছিলেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত উম্মতের কথা ভেবে গিয়েছেন। আমরা সেই নবীর উম্মত হয়ে গর্বিত। 

কত সালে মোহাম্মদ সা: নবুওয়াত প্রাপ্ত হন। সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। এই নবুয়ত পাওয়ার মাধ্যমে পুরো বিশ্বকে আলোকিত করার লক্ষ্যে আগমন ঘটে। আমাদের প্রিয় রাসুল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জীবন বন্দেগীতে শুধু উম্মত উম্মত উম্মত। তিনি এমন একজন নবী ছিলেন যিনি সর্বদাই উম্মতের কথা চিন্তা করে গিয়েছেন। আর এই নবুয়ত প্রাপ্তির মাধ্যমে পৃথিবীকে আলোকিত করেন। এই নবুওয়াত লাভের প্রথম ছিল জিব্রাইল আমিন ফেরেশতা। তিনিই সেই সৌভাগ্যবান ফেরেস্তা যে ফেরেশতা প্রায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম তার কাছে আসতেন। 

রাসুল সা: কত বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন 

রাসুল সা: কত বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন সেই বিষয়ে আলোচনা করছি। বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা মাধ্যমে ও এই বিষয়টি। 

রাসুল সা: কত বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 40 বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন। এই নবুয়াত লাভ করার মাধ্যমে তার উম্মতকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা। তিনি সারা জীবনের কখনো মিথ্যা কথা বলেন নি। এজন্যই আমি পূর্বেই বলেছি তাকে আল আমিন উপাধি হিসেবে ডাকা হতো। আমি সেই নবীর উম্মত হয়ে খুবই ভাগ্যবান মনে করছি নিজেকে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সর্বদা মানুষকে ভালোর পথে আহ্বান করতেন। তবে তিনি 40 বছর বয়সে নবুয়ত প্রাপ্ত হন।

রাসুল সা_ কত বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন

হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছর বেঁচে ছিলেন 

বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা একটি বিশেষ ধারাবাহিকতা হলো হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছর বেঁচে ছিলেন। তিনি কত বছর বেঁচে ছিলেন সে বিষয়ে আলোচনা করছি। 

হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছর বেঁচে ছিলেন অনেকেই জানে অথবা অনেকেই জানেও না। তিনি হলেন আমাদের প্রিয় নবী তার জীবন বৃত্তান্ত না জানলে কি করে হবে বা কি করে আমরা মুসলমান দাবী করব। হযরত মুহাম্মদ সাঃ ৬৩ বছর বেঁচে ছিলেন এই পৃথিবীতে। তাকে কখনো বলা যাবে না যে তিনি মারা গিয়েছেন। শুধুমাত্র তিনি আমাদের থেকে একটু আড়াল হয়েছেন। পৃথিবীতে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেরা। তিনি তার 63 বছর জিন্দেগীতে কখনো মিথ্যা কথা কখনো বলেননি। তার জীবনকালে শুধু উম্মতদেরকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান করেছেন। 

হযরত মুহাম্মদ সা: কত বছর বেঁচে ছিলেন সেই বিষয়টি তো উপরের লিস্টে ভালোভাবে বুঝিয়ে বললাম। আপনি মনে করতে পারেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কিভাবে একজন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ। আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম জীবনে কখনো কোন অন্যায় কাজ করেননি। যে অন্যায় কাজ করেছে তার অন্যায় কাজে তিনি বাধা দিয়েছেন। ইসলাম প্রতিষ্ঠিত সময় তিনি কাউকে জোরজবস্তি করেননি। তিনি মানুষকে বুঝিয়ে বলেছেন। সেই সাথে সত্তর সন্ধান করতে বলেছেন। মানুষ আঁধারের দিকে এগিয়ে গিয়েছিল। তখন আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আধার থেকে আলোর পথে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছেন সকলকে। 

কত তারিখে মহানবী সা: নবুয়াত লাভ করেন

বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা তালিকার মধ্যে কত তারিখে মহানবী সা: নবুয়াত লাভ করেন। এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করছে। 

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কত তারিখে নবুওয়াত লাভ করেন এই বিষয়ে আপনারা অনেকেই গুগলে সার্চ করেন। এ বিষয়টি জানার জন্য যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কত তারিখে নবুওয়াত লাভ করেন। সেক্ষেত্রে কত তারিখে নবুয়াত লাভ করেন সেইটা সঠিকভাবে জানা নেই। তবে আমি প্রেক্ষাপটে আলোচনা করেছি ৬১০ সালে ৪০ বছর বয়সে নবুয়াত লাভ করেন। এই নবুয়াত লাভের মাধ্যমে ইসলাম প্রচার শুরু হয়। ইসলাম আগেও ছিল তবে তিনি সম্পূর্ণরূপে প্রতিষ্ঠিত করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নবুয়ত লাভ করার পরপরই নিজ আত্মীয় স্বজনদের কাছে তিন বছর ধরে দাওয়াত দেন। পার্বতীতে প্রকাশ্য ইসলাম প্রচার করেন। 

মহানবী সা: কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন 

মহানবী সা: কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন এই ক্যাটাগরিটি বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা মধ্যে কি বড় অংশের ভূমিকা পালন করে। এই বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করছি। 

মহানবী সা: কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন। ৮ই জুন ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দ। সেটাকে আবারও রবিউল আওয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার বলা হয়। এই দিনটিকে মুসলিমদের জন্য একটি দুঃখের দিন। তিনি সবেমাত্র আমাদের থেকে একটু আড়াল হয়েছেন। কিন্তু তিনি আমাদের উপর নজর রাখেন। সম্পূর্ণ মানুষের বিশ্বাস তিনি এখনো তার উম্মাতের কথা কিভাবে চিন্তা করছেন। তিনি তার উম্মতকে খুবই ভালোবাসেন। সারাটি জীবন উম্মতের জন্য কেঁদে গিয়েছেন। তার জীবন শুরু থেকে শেষ সবকিছুর মাধ্যমে উম্মাদ উম্মাত উম্মাত। তিনি তার জীবনকালে কোন মানুষকে কখনো কষ্ট দেননি। 

আরো পড়ুনঃ কলা খেলে যে সমস্ত অসুবিধা হতে পারে 

মহানবী সা: কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন সে বিষয়ে উপরোক্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করলাম। আপনারা সঠিক ভাবে বুঝতে পেরেছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন মানুষকে কখনো আশা দেয়নি। সকল মানুষ যখন আধারে ডুবে গিয়েছিল তখন আমাদের নবী সাঃ তাদেরকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনলেন। এভাবে সারাটি জীবন উম্মতের জন্য কেঁদে গিয়েছেন। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি সর্বদা মানুষকে উপকার করতেন। যারা অন্যায় কাজ করতো তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতেন আল্লাহর কাছে। এমন নবী পৃথিবীতে কখনো আসেনি। যে নবী না হলে পৃথিবী সৃষ্টি হতো না।

কোন নবী কত বছর বেঁচে ছিলেন 

বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা মধ্য দিয়ে কোন নবী কত বছর বেঁচে ছিলেন এই বিষয়টি আলোচনা করছি। এই সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো। 

আদম (আঃ) - ১০০০ বছর - নুহ (আ) - ৯৫০ বছর - শোয়াইব (আ) - ৮৮২ বছর - সালেহ (আ) - ৫৮৬ বছর - জাকারিয়া (আ) - ২০৭ বছর - ইব্রাহিম (আ) - ১৯৫ বছর - সোলাইমান (আ) - ১৩৭ বছর - ইয়াকুব (আ) - ১২৯ বছর - মুসা (আ) - ১২৫ বছর - ইসহাক (আ) - ১৫০ বছর - হারুন (আ) - ১১৯ বছর - ইউসুফ (আ) - ১১০ বছর - বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ৬৩ বছর। 

কোন-নবী-কত-বছর-বেঁচে-ছিলেন

কোন নবী কত বছর বেঁচে ছিলেন এসব নিয়ে বিশেষভাবে আলোচনা করলাম। আমাদের নবি কত বছর বেঁচে ছিলেন বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছি। তবে সবচেয়ে বেশিদিন বেঁচেছেন হযরত আদম আলাইহিস সাল্লাম। আর সবচেয়ে কম দিন পৃথিবীতে ছিলেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম। নবীদের বয়সের তালিকায় হিসেবে দেখতে পায় কোন সময় মানুষ কত বছর বাঁচত সেটাও হিসাব করা যায়। এখনো অনেক নবী রাসুল রয়েছে যাদের বয়সের তালিকা ঘরে দেওয়া হয়নি। সেগুলোর তালিকা সম্পর্কে আমার জানা নেই এই কারণে দিতে পারলাম না। পরবর্তীতে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। সেই সময় এই তালিকা গুলো দিয়ে দেব। 

শেষ কথা 

সময় প্রতিবেদনের সকল পাঠকদের কে বিশ্ব নবীর জীবনী সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা সম্পর্কে জানাতে পারলাম। সকলে ভালো থাকবেন। আপনাদের জন্য কি কি আর্টিকেল নিয়ে আসতে পারি সে বিষয়ে আমাদেরকে কমেন্টে অবগত করবেন। লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হলেও আমাদেরকে সঠিকভাবে জানাবেন। যেন আপনারা আপনাদেরকে সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারি। পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তার জীবন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন। এগুলো নিয়ে সকলেই নেক আমল করবেন। আবার দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে ইনশাল্লাহ। 

আপনি কি দুঃখে দিন কাটাচ্ছেন, এই দুঃখের দিন কাটানোর একমাত্র পথ হচ্ছে নামাজ। আসুন সকলে মিলে নামাজ পড়ি। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url