কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয়
সূচিপত্র: কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয় সংক্ষেপে জানতে ট্যাপ করুন
- কুরআন বিজ্ঞানের অলৌকিক পূর্বাভাস
- কুরআনে ঐতিহাসিক ঘটনার নির্ভুল বর্ণনা
- কোরআনের ভবিষ্যৎবাণী
- সর্বজনীয় নীতিমালা
- কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি
কুরআন বিজ্ঞানের অলৌকিক পূর্বাভাস
কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয় এর মধ্য কোরআন বিজ্ঞানের অলৌকিক পূর্বাভাস নিয়ে আলোচনা করা হলো।
জন্ম ও উন্নতির বিষয়: কুরআন বিজ্ঞানের অলৌকিক পূর্বাভাস মধ্য জন্ম উন্নতির বিষয় উল্লেখ করা হলো। পৃথিবীতে প্রচুর মানুষ বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে পৃথিবীকে একটি অন্যরকম রূপ ধারণ দেবে। এই সকল বিষয়ে আমরা নিশ্চয়ই প্রমাণ পেয়ে গেছি। আমরা যদি দেখি তাহলে পৃথিবীতে এখন প্রচুর মানুষ রয়েছে। শুধু তাই নয় মানুষদের সাথে সাথে উন্নতির বিষয়টা লক্ষ্য করলেও হয়। পৃথিবীতে এখন প্রচুর উন্নতি হয়েছে যা দ্বারা বোঝা যায় কোরআনের বলার ঘটনাটি সত্য। এ সকল দিক দিয়ে জন্ম ও উন্নতির বিষয় কোরআনে বলা কথা যথাযথ।
পৃথিবীর গঠন ও বিস্তারিত বর্ণনা: কোরআনে যেভাবে বর্ণিত রয়েছে পৃথিবীর গঠন বিস্তারিত বর্ণনা। কুরআন বিজ্ঞানের অলৌকিক পূর্বাভাস সে সকল ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বিজ্ঞানীরা যেভাবে আবিষ্কার করেছেন তা বহু বছর আগে থেকে কুরআনে দেওয়া রয়েছে। এজন্য কোরআনকে একটি বিজ্ঞানময় মডেল বই বলাও হয়। পৃথিবীর গঠন ও বিস্তারিত বর্ণনা খুব সুন্দর করে দেওয়া হয়েছে। এই সকল দিক দিয়েও কুরআনের সাথে বিজ্ঞানীদের মিল পাওয়া যায়। এজন্য কুরআনকে বিজ্ঞানীদের একটি বিজ্ঞান মডেল বই বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ দাঁতে রুট ক্যানেল করার উপায়
আবত্ত ও কলোনির বিষয়: কুরআন বিজ্ঞানের অলৌকিক পূর্বাভাস বিষয়টি যখন তুলে ধরা হয়েছে। কুরআনে এমন অসংখ্য অলৌকিক ঘটনার কথা বর্ণনা দেওয়া হয়েছে যা বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে। আপনার আমার মতো সাধারন মানুষ এই গুলো সহজে বুঝবে না। কুরআন যেভাবে বলে গেছে ঠিক সেভাবে কি করে মিলবে। শুধু তাই নয় বাস্তবে তাই মিলে যাচ্ছে। কুরআনে বলা এ সকল অলৌকিক ঘটনাগুলো দিন দিন বাস্তবায়নে রুপ নিচ্ছে। তার সাথে প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে যে ইসলাম ধর্ম একটি সঠিক ধর্ম। আপনি বিশেষভাবে লক্ষ্য করলে এই সকল কোরআনে বর্ণিত কথাগুলি জানতে পারবেন।
কুরআনে ঐতিহাসিক ঘটনার নির্ভুল বর্ণনা
কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয়। তার মধ্য ঐতিহাসিক ঘটনার নির্ভুল বর্ণনা প্রেক্ষাপটে আলোচনা করা হলো।
- হযরত মুহাম্মদ (স:) ও ইসলামের প্রতিষ্ঠিত: কোরআন ঐতিহাসিক ঘটনার নির্ভুল বর্ণনা দিতে গেলে সর্বপ্রথম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কথা মনে পড়ে যায়। আপনি নিশ্চয় জেনে থাকবেন কোরআনের হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জীবনী সম্পর্কে দেওয়া রয়েছে। ঠিক কুরআনের সাথে মিল রেখে ইতিহাস ও প্রমাণ মূলক যে কোরআনের সাথে মিল পাওয়া যায়। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম তিনি ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে যে সকল সংগ্রাম করেছেন। সেগুলোর সব প্রমাণ পাওয়া যায়।
- প্রাচীন সভ্যতার নাশ: কুরআনে ঐতিহাসিক ঘটনার নির্ভুল বর্ণনা করলে দেখা যায় কোরআনই সত্যি। প্রাচীন সভ্যতা কিভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে কুরআনে খুব ভালোভাবে বলা রয়েছে। কোরআন এমন একটি বই যে বইতে স্পষ্ট ভাবে বলা রয়েছে। ইতিহাস খোঁজ করলে দেখা যায়। কুরআনে সব কথা সত্য বলা রয়েছে। প্রাচীন সভ্যতা কিভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। যেগুলো আমরা যদি বর্তমান ইতিহাস খোঁজ করি তাহলে সঠিক পেয়ে যাব। তাহলে বুঝতে পারছেন কুরআন কখনো মিথ্যা কথা বলে না। কোরআনের সব কথাই সত্য প্রমাণিত হয়েছে।
- প্রাচীন প্রতিরোধ ও সংঘর্ষ: প্রাচীন সভ্যতার কিভাবে তারা নিজেদেরকে সংঘর্ষ করত। সে সকল বিষয়েও কোরআন স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছে। আপনি যদি ইতিহাস খোঁজ করেন। তাহলে সর্বশেষে কোরআনের কথাটি কেই সত্য বলে প্রমাণিত করতে পারবেন। কুরআনের নির্ভুলভাবে প্রাচীন সভ্যতার কথা উল্লেখ করা রয়েছে। কোরআন নিজেই চ্যালেঞ্জ করে যে কুরআনে কোন ভুল নেই। এজন্য কোরআনকে একটি মডেল বই ও বলা যায়। প্রাচীন সভ্যতা প্রতিরোধ করার জন্য কিভাবে তারা চেষ্টা চালিয়েছিল। সে সকল বিষয় খুব ভালোভাবে বলে দেওয়া রয়েছে। তাদের জীবন ধারণ কেমন ছিল তেমন বিষয়গুলোর সঠিকভাবে কোরআনে বর্ণিত রয়েছে।
কোরআনের ভবিষ্যৎবাণী
কুরআনে ভবিষ্যৎবাণী দিকগুলো যেভাবে লক্ষ্যভেদ করেছে সেটা কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয় তার মধ্য পড়ে। এখন কোরআনে বলা ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে আলোচনা করছি।
- ঐতিহাসিক ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী: কোরআনের ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে ঐতিহাসিক ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী বোঝা যাবে। কোরআন যেভাবে ভবিষ্যৎবাণী করে গিয়েছেন তা দিন দিন মিল পাওয়া যাচ্ছে। অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী করে গেছে। যেগুলো অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে এবং কিছুটা বাকি রয়েছে। এই সকল ঐতিহাসিক ঘটনার ভবিষ্যৎবাণীর প্রেক্ষাপটে বলা যায়। কুরআনী একমাত্র বই যেটা নির্ভুল। তাহলে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন। খুবই স্পষ্টভাবে কোরআনে এই কথাগুলো বলে দেওয়া রয়েছে। যেগুলো বাস্তবে ঘটছে এবং ভবিষ্যতে ঘটবে।
- সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ভবিষ্যৎ বাণী: কোরআনে ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ভবিষ্যৎবাণী যেভাবে দেওয়া আছে ঠিক সেভাবে মিলে যাচ্ছে। তখনকার সময় মানুষের সামাজিক অবস্থা কেমন ছিল। এখন সামাজিক অবস্থা কেমন আছে এবং ভবিষ্যতে কেমন থাকবে। এ সকল বিষয়বস্তু কোরআনে স্পষ্টভাবে বলে দেওয়া রয়েছে। কোরআনের কথামতো সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ভবিষ্যৎ বাণী অনুযায়ী সবকিছু পূরণ হয়ে যাচ্ছে। কোরআন ও বাস্তব বিজ্ঞান যদি একত্র করা হয় তাহলে সবকিছুর মিল পাওয়া যাচ্ছে।
- ধর্মীয় ও আখেরাতের ভবিষ্যৎবাণী: কোরআনের ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কের ধর্মীয় ও আখেরাতের ভবিষ্যৎবাণী তুলে ধরা হয়েছে। আপনি জানলে অবাক হতে পারেন। ১৪ শত বছর আগে ধর্মীয় আখেরাতের ভবিষ্যৎ বাণী যেভাবে করে দেওয়া হয়েছিল। সে সকল ধর্মীয় বাণী গুলো সত্য হয়ে গিয়েছে। আর বাকি আছে আখেরাতের ভবিষ্যৎবাণী। সেই ভবিষ্যৎবাণী গুলো একদিন সসম্পুর্ণ হবে ইনশাআল্লাহ। ধর্মীয় ও আখেরাতের বিষয়বস্তুগুলো উল্লেখে দেখা যায়। কোরআনে যেভাবে বলে দেওয়া রয়েছে ভবিষ্যৎবাণী ঠিক যথা নিয়ম সেগুলো পূরণ হয়ে যাচ্ছে। এ সকল বিষয়ে যদি আপনি ভালোভাবে জানতে চান। তাহলে কোরআন সম্পর্কে জানতে পারেন।
সর্বজনীয় নীতিমালা
কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয় সেগুলোর মধ্য সর্বজনীয় নীতিমালা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তো দেরি না করে আলোচনার দিকে চলে যাচ্ছি।
- নামাজ: কোরআনে বর্ণিত সর্বজনীয় নীতিমালার মধ্য নামাজকেই প্রথমে ধরলাম। কোরআনে নীতিমালা অনুযায়ী প্রত্যেক মুসলমানের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। তার মানে তাকে নামাজ পড়তেই হবে। আপনি জেনে অবাক হবেন। এই নামাজের মধ্যে কতগুলো গুণ রয়েছে। বিজ্ঞানের দৃষ্টি দিয়ে যদি উল্লেখ করা হয় তাহলে দেখা যায়। কোন ব্যক্তি যদি দশ সেকেন্ড সেজদা দিয়ে থাকে সর্বনিম্ন। তাহলে তার মাথার মধ্যে একবার অক্সিজেন প্রবেশ করে। আর এই অক্সিজেন প্রকাশ করার মাধ্যমে তার অক্সিজেন বৃদ্ধি পায়। মার্কিন গবেষণা অনুযায়ী যে ব্যক্তি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে। তার শরীর সুস্থ থাকবে সবার চেয়ে।
- সঠিক অধিকার: কুরআনে বর্ণিত অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের সঠিক অধিকার বন্টনের কথা খুব ভালোভাবে কড়া নজর দিয়ে বলা হয়েছে। প্রতিটি মানুষের হকের কথা বলা হয়েছে। গরিবদের মধ্য যাকাত ফিতরা ইত্যাদি চালু করা হয়েছে। যাতে কোন ব্যক্তি ঝামেলায় বা অসুখী না হয়। গরিব ধনী মধ্যে কোন ভেদাভেদ না রেখে সকলকে ভাই ভাই হওয়ার পথ তুলে ধরেছে। তাছাড়াও সর্বদা অন্যর হক আদায়ের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আপনার একজন ভাই অন্যর হক বা নিজের হক সকল বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যদি পৃথিবীতে সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন করতে চান তাহলে কোরআনের শাসন বাস্তবায়ন করলে সুখে শান্তিতে থাকতে পারবেন।
- শান্তি প্রতিষ্ঠাতা: শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কোরআন বিশেষভাবে প্রমাণ লব্ধ সহ উক্তি বিশেষণ করেন। একটি মানুষের জীবনে কখন শান্তি আসবে। যদি একটি মানুষের জীবনে কোন শান্তি না থাকে। তাহলে তার জীবনে কিভাবে শান্তিকে ফিরিয়ে আনা যায়। এ সকল বিষয়ে কোরআনে স্পষ্ট ভাষায় বলা রয়েছে। সেই সকল ভাষাগুলো যে আপনি মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনি জিবনে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। কোরআনের আইন অনুযায়ী যদি আপনি শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে চান। তাহলে সর্বোপরি আপনাকে কুরআন মেনে চলতে হবে। এজন্য আমাদেরকে সর্বদা কুরআন মেনে চলতে হবে।
কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি
কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি বিষয় লক্ষ্য করলে দেখা যায়, কোরআন সম্পর্কে বেশিরভাগই জানেনা যে পাঁচটি বিষয় গুলো তা আলোচনা করা হলো
কোরআন তেলাওয়াত: কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি গুলো বিশেষভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায় কোরআন তেলাওয়াতই যথেষ্ট। আপনার যদি মন মরা থাকে। কোন কিছু যদি ভালো না লাগে থাকে। আপনার কিছু জানা সহ্য হচ্ছে না এমন অসুবিধা যদি হয়ে থাকে। তাহলে আজকে বিশেষভাবে আমার কথাটি শুনুন। আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে একদিন কোরআন শরীফ নিয়ে বসুন। দেখবেন আপনার মস্তিষ্ক কত ফুরফুরি হয়ে যাবে। এটা আমার কথা নয় এটা বিজ্ঞানীদের কথা। যখন আপনার মস্তিষ্ক খারাপ হয়ে যাবে তখন আপনি কোরআন শরীফ পড়বেন। আল্লাহর ওসিলায় আপনার মস্তিষ্কে ফুরফুর হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ মুখের দাগ দূর করার উপায়
কোরআন শরীফে বড়দের সম্মান ও ছোটদের সম্মান বিষয় খুব ভালো হবে উল্লেখ করা রয়েছে। আপনি তাদেরকে সম্মান করে নিজেই কিভাবে সম্মান অর্জন করবেন। এ সকল বিষয়ও খুব ভালোভাবে বলে দেওয়া রয়েছে। যে কাউকে আপনি তাকে সর্বপ্রথম সালাম বিনিময় করুন। যেটা আমি আর্টিকেলের প্রথমেই দিয়ে রেখেছি। ঠিক এমনভাবে সকলকে সালাম বিনিমায়ের মাধ্যমে সম্মান জানাবেন। কোরআন নিজেই প্রমাণ আপনি তাদের কাছেও একজন সম্মানিত ব্যক্তি হয়ে থাকবেন। তারাও আপনাকে সম্মান করবে। এদিক দিয়ে কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি গ্যাপটি সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন হয়ে যায়।
দান সাদকা ও যাকাত: কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি পেতে হলে আপনার যতটুকু সামর্থ্য দান সদকা ও যাকাত দেন। দান সদকা ও যাকাতের বিষয় কুরআনে বিশেষভাবে উল্লেখ্য ভালভাবে দেওয়া রয়েছে। আপনি বিভিন্ন হাদিস ও বিভিন্ন ইসলামিক বই থেকে এই দান সদকা গুলো ও যাকাত সম্পর্কে জেনে রেখে বাস্তবে রূপান্তর করতে পারেন। এ সকল কাজের মাধ্যমে আপনি কোরআনে আধ্যাত্মিক শান্তি পাবেন। এই বিষয়ে কোরআনে বলা রয়েছে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী আপনি এ কাজগুলো করবেন। আপনি তো বলতে পারেন আমি যে দান সদকা বা যাকাত করি তাহলে আমারও তো সম্পত্তি কমে যাবে। কিন্তু এই কথাটির ভুল ধারণা আপনি একবার মন থেকে দান করে দেখুন। আপনার সম্পত্তির দ্বিগুণ হারে বেড়ে যাবে। আর এই সম্পতের দ্বিগুণ হয়ে বেড়ে যাওয়া অনেক প্রমাণ আছে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url